উপরোক্ত প্রেক্ষিত বিবেচনায় রেখে এক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রভা অরোরা যাত্রা শুরু করেছে। আমাদের উদ্দেশ্য কিশোর-কিশোরী এবং তরুণ-তরুণীদের বিকল্প পথের সন্ধান দেওয়া ও তাদের মধ্যে আশাবাদ ধরে রাখা। এজন্য আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম রেখেছি প্রভা (বাংলা- পূর্ব থেকে) অরোরা (ইংরেজী- পশ্চিম থেকে), যার অর্থ উদীয়মান সূর্যের আলো।
আমাদের অভিজ্ঞতা এবং অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আমরা কিশোর-কিশোরী এবং তরুণ-তরুণীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আশা ও আকাঙ্ক্ষা গড়ে তুলতে তাদের সাথে বিশ্বব্যাপী সংযোগ স্থাপনে সচেষ্ট আছি। আমাদের লক্ষ্য অনুসারে, আমরা এখন এবং ভবিষ্যতে বিভিন্ন সামাজিক বিষয়সমূহ যেমন: জলবায়ু পরিবর্তনে কিশোর-কিশোরী এবং তরুণ-তরুণীদের জন্য উদ্ভাবনী এবং টেকসই সমাধানগুলোর সন্ধান করব!
বিধান চন্দ্র পাল সামাজিক বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর শেষ করেই বেসরকারি সংস্থায় তাঁর ক্যারিয়ার গড়ার সিদ্ধান্ত নেন। ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি দেশের স্বেচ্ছাসেবী, পরিবেশ ও সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা / প্রতিষ্ঠানসহ একাধিক ক্ষেত্রে সরকারি ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযুক্ত ছিলেন। তিনি একজন স্বনামধন্য লেখক। তিনি পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, কিশোর-কিশোরী এবং তরুণ সমাজকে নিয়ে শীর্ষস্থানীয় সংবাদপত্র ও জার্নালে নিয়মিতভাবে লেখালেখি করেন। খ্যাতিমান প্রকাশনা সংস্থাগুলো এইসব বিষয়ে তাঁর বেশ কয়েকটি বই ও প্রবন্ধ প্রকাশ করেছে। পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত উদ্ভাবনী ধারণা এবং কাজের প্রচারে তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য তিনি সুনাম কুড়িয়েছেন।
আমাদের সমস্ত উদ্যোগ পারস্পরিক বোঝাপড়ায় নির্মিত হয়েছে
আমরা অভিজ্ঞ, উৎসাহী এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ পেশাদারী একটি দল। প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিধান চন্দ্র পালের নেতৃত্বে দলটি সার্বিকভাবে প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে কাজ করছে। কিশোর-কিশোরী ও তরুণ-তরুণীদের জীবন পরিবর্তনে কাজ করছে, যাতে করে তারা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ‘চেইঞ্জ এজেন্ট’ হয়ে ওঠে। দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ সমন্বয়ে গঠিত একটি উপদেষ্টা বোর্ড প্রভা অরোরার প্রযুক্তি ও নীতিগত গাইডেন্স ও সহায়তা প্রদান করে। |